والذين لا يدعون مع الله الاها اخر ولا يقتلون النفس التي حرم الله الا بالحق ولا يزنون ومن يفعل ذالك يلق اثاما ٦٨
وَٱلَّذِينَ لَا يَدْعُونَ مَعَ ٱللَّهِ إِلَـٰهًا ءَاخَرَ وَلَا يَقْتُلُونَ ٱلنَّفْسَ ٱلَّتِى حَرَّمَ ٱللَّهُ إِلَّا بِٱلْحَقِّ وَلَا يَزْنُونَ ۚ وَمَن يَفْعَلْ ذَٰلِكَ يَلْقَ أَثَامًۭا ٦٨
وَالَّذِیْنَ
لَا
یَدْعُوْنَ
مَعَ
اللّٰهِ
اِلٰهًا
اٰخَرَ
وَلَا
یَقْتُلُوْنَ
النَّفْسَ
الَّتِیْ
حَرَّمَ
اللّٰهُ
اِلَّا
بِالْحَقِّ
وَلَا
یَزْنُوْنَ ۚ
وَمَنْ
یَّفْعَلْ
ذٰلِكَ
یَلْقَ
اَثَامًا
۟ۙ

এবং যারা আল্লাহর সঙ্গে অন্য কোন উপাস্যকে আহবান করে না, আল্লাহ যাকে যথার্থ কারণ ব্যতিরেকে হত্যা নিষেধ করেছেন, তাকে হত্যা করে না[১] এবং ব্যভিচার করে না। [২] আর যারা এগুলি করে, তারা শাস্তি ভোগ করবে ।

[১] যথার্থ কারণের তিনটি অবস্থা হতে পারে। যেমন, মুসলিম হওয়ার পর যদি কেউ মুরতাদ (ধর্মত্যাগী) হয়ে যায়, বিবাহের পর ব্যভিচারে লিপ্ত হয় অথবা কাউকে হত্যা করে, তাহলে এই তিন অবস্থাতেই তাকে হত্যা করা হবে।[২] হাদীসে এসেছে, রসূল (সাঃ)-কে জিজ্ঞাসা করা হল, 'সব থেকে বড় পাপ কি?' তিনি বললেন, "আল্লাহর সাথে কাউকে শরীক করা অথচ তিনিই তোমাকে সৃষ্টি করেছেন।" বলা হল, 'তারপর কোন্ পাপ?' তিনি বললেন, "সন্তানকে খেতে দেওয়ার ভয়ে হত্যা করা।" বলা হল, 'তারপর কোন্ পাপ?' তিনি বললেন, "প্রতিবেশীর স্ত্রীর সাথে ব্যভিচার করা।" তারপর তিনি বললেন, "উক্ত কথাগুলোর সত্যতা এই আয়াত দ্বারা প্রমাণিত হয়।" তারপর তিনি উক্ত আয়াত পাঠ করলেন।(বুখারী সূরা বাক্বারার তাফসীর, মুসলিম ঈমান অধ্যায়)