وَاِذَا
سَاَلَكَ
عِبَادِیْ
عَنِّیْ
فَاِنِّیْ
قَرِیْبٌ ؕ
اُجِیْبُ
دَعْوَةَ
الدَّاعِ
اِذَا
دَعَانِ ۙ
فَلْیَسْتَجِیْبُوْا
لِیْ
وَلْیُؤْمِنُوْا
بِیْ
لَعَلَّهُمْ
یَرْشُدُوْنَ
۟

আর আমার দাসগণ যখন আমার সম্বন্ধে তোমাকে জিজ্ঞাসা করে, তখন তুমি বল, আমি তো কাছেই আছি। যখন কোন প্রার্থনাকারী আমাকে ডাকে, তখন আমি তার ডাকে সাড়া দিই।[১] অতএব তারাও আমার ডাকে সাড়া দিক এবং আমাতে বিশ্বাস স্থাপন করুক, যাতে তারা ঠিক পথে চলতে পারে।

[১] বরকতময় রমযান মাসের বিধি-বিধান ও মসলা-মাসায়েলের সাথে দু'আর কথা উল্লেখ করে এ কথা পরিষ্কার করে দেওয়া হয়েছে যে, রমযান মাসে দু'আরও বড় ফযীলত রয়েছে। অতএব এ মাসে দু'আর প্রতি খুব যত্ন নেওয়া উচিত। বিশেষ করে রোযা থাকা অবস্থায়। কেননা, রোযাদারের দু'আ কবুল হয়। (প্রকাশ থাকে যে, বিশেষ করে ইফতারীর সময় দু'আ কবুল হওয়ার হাদীস সহীহ নয়। -সম্পাদক) অবশ্য দু'আ কবুল হওয়ার জন্য অত্যাবশ্যক হল, সেই সব আদবসমূহ ও শর্তাবলীর খেয়াল রাখা, যা কুরআন ও হাদীসে বর্ণিত হয়েছে। আর এই শর্তাবলীর দু'টি এখানে বর্ণিত হয়েছে। একঃ আল্লাহর উপর সত্যিকারের ঈমান রাখা এবং দুইঃ তাঁর আনুগত্য ও অনুসরণ করা। অনুরূপ হাদীসসমূহে হারাম খাদ্য থেকে বেঁচে থাকতে এবং কাকুতি-মিনতির প্রতি যত্ন নেওয়ার উপর তাকীদ করা হয়েছে।