ولو دخلت عليهم من اقطارها ثم سيلوا الفتنة لاتوها وما تلبثوا بها الا يسيرا ١٤
وَلَوْ دُخِلَتْ عَلَيْهِم مِّنْ أَقْطَارِهَا ثُمَّ سُئِلُوا۟ ٱلْفِتْنَةَ لَـَٔاتَوْهَا وَمَا تَلَبَّثُوا۟ بِهَآ إِلَّا يَسِيرًۭا ١٤
وَلَوْ
دُخِلَتْ
عَلَیْهِمْ
مِّنْ
اَقْطَارِهَا
ثُمَّ
سُىِٕلُوا
الْفِتْنَةَ
لَاٰتَوْهَا
وَمَا
تَلَبَّثُوْا
بِهَاۤ
اِلَّا
یَسِیْرًا
۟

যদি শত্রুগণ চতুর্দিক থেকে নগরে প্রবেশ করত এবং ওদের নিকট ফিতনা চাওয়া হত, তাহলে ওরা অবশ্যই তা করে বসত; ওরা এতে বিলম্ব করত না।[১]

[১] এখানে ফিতনার দুটি অর্থ হতে পারে; প্রথমতঃ শিরক; অর্থাৎ, মদীনা বা ওদের ঘরে যদি চারিদিক থেকে শত্রু বাহিনী প্রবেশ করত এবং তাদের নিকট প্রস্তাব রাখত যে, তোমরা পুনরায় কুফরী ও শিরকের দিকে ফিরে এস, তাহলে ওরা (মুনাফিকরা) সামান্যও দেরী করত না এবং সে সময় ঘর অরক্ষিত হওয়ার কোন ওজর দেখাতো না। বরং অবিলম্বে শিরকের প্রস্তাবকে গ্রহণ করত। উদ্দেশ্য এই যে, কুফর ও শিরকের প্রতি ওরা বড় আসক্ত এবং তার দিকে ওরা সত্বর ধাবিত হয়। দ্বিতীয়তঃ বিদ্রোহ ও অন্ধ পক্ষপাতিত্ব করে যুদ্ধ; অর্থাৎ, শত্রুবাহিনী প্রবেশ করে ওদের সাথে মিলিত হয়ে ওদেরকে বিদ্রোহের জন্য প্ররোচিত করত, তাহলে ওরা অবশ্যই বিদ্রোহ করে বসত।