قالوا يا شعيب اصلاتك تامرك ان نترك ما يعبد اباونا او ان نفعل في اموالنا ما نشاء انك لانت الحليم الرشيد ٨٧
قَالُوا۟ يَـٰشُعَيْبُ أَصَلَوٰتُكَ تَأْمُرُكَ أَن نَّتْرُكَ مَا يَعْبُدُ ءَابَآؤُنَآ أَوْ أَن نَّفْعَلَ فِىٓ أَمْوَٰلِنَا مَا نَشَـٰٓؤُا۟ ۖ إِنَّكَ لَأَنتَ ٱلْحَلِيمُ ٱلرَّشِيدُ ٨٧
قَالُوْا
یٰشُعَیْبُ
اَصَلٰوتُكَ
تَاْمُرُكَ
اَنْ
نَّتْرُكَ
مَا
یَعْبُدُ
اٰبَآؤُنَاۤ
اَوْ
اَنْ
نَّفْعَلَ
فِیْۤ
اَمْوَالِنَا
مَا
نَشٰٓؤُا ؕ
اِنَّكَ
لَاَنْتَ
الْحَلِیْمُ
الرَّشِیْدُ
۟

হযরত আ’মাশ (রঃ) বলেন যে, এখানে (আরবি) দ্বারা (আরবি) উদ্দেশ্য। হযরত শুআ’ইবের (আঃ) কওম তাঁকে ঠাট্টা করে বললো: “ওহে, তুমি খুব ভাল কথাই বলছো! তোমার পঠন তোমাকে এটাই হুকুম করছে যে, আমরা আমাদের পুর্ব পুরুষদের রীতিনীতি পরিত্যাগ করতঃ আমাদের পুরাতন উপাস্যদের উপাসনা ছেড়ে দেই! আর এটাও খুব মজার কথা যে, আমরা আমাদের নিজেদের মালেরও মালিক থাকবো না, সুতরাং এ ব্যাপারে যা ইচ্ছা তাই করতেও পারবো না। কাউকে মাপে ও ওজনে কমও দিতে পারবো না।” হযরত হাসান (রাঃ) বলেনঃ আল্লাহর কসম! হযরত শুআ’ইবের (আঃ) নামাযের হুকুম এটাই ছিল যে, তিনি তাদেরকে গায়রুল্লাহর ইবাদত ও মাখলুকের হক বিনষ্ট করা হতে বিরত রাখবেন। সাওরী (রঃ) বলেনঃ “আমরা নিজেদের মালে নিজেদের ইচ্ছানুসারে ব্যবস্থা অবলম্বন করি’ তাদের এই উক্তি দ্বারা তারা বুঝাতে চেয়েছেঃ ‘আমরা যাকাত কেন দেবো?' তারা শুধু বিদ্রুপ করেই হযরত শুআ’ইবকে (আঃ) জ্ঞানবান ও ধর্মপরায়ণ বলেছিল।