undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
٣

যারা তাদের ধর্মকে ক্রীড়াকৌতুকরূপে গ্রহণ করে এবং পার্থিব জীবন যাদেরকে প্রতারিত করে, তুমি তাদের সঙ্গ বর্জন কর এবং এ (কুরআন) দ্বারা তাদের উপদেশ দাও, যাতে কেউ নিজ কৃতকর্মের জন্য ধ্বংস না হয়[১] যখন আল্লাহ ব্যতীত তার কোন অভিভাবক ও সুপারিশকারী থাকবে না এবং বিনিময়ে সব কিছু দিলেও তা গৃহীত হবে না।[২] এরাই নিজ কৃতকার্যের জন্য ধ্বংস হবে। তাদের অবিশ্বাস হেতু তাদের জন্য রয়েছে উত্তপ্ত পানীয় ও মর্মন্তুদ শাস্তি।

[১] تُبْسَلَ أَي: لِئَلاَّ تُبْسَلَ بَسَلٌ এর প্রকৃত অর্থ হলঃ বাধা, বারণ। আর এ থেকেই বলা হয়, شُجَاعٌ بَاسِلٌ (দুর্দম বীর)। তবে এখানে এর কয়েকটি অর্থ করা হয়েছে। (ক) تُسَلَّم (সমর্পিত না হয়)। (খ) تُفْضَح (লাঞ্ছিত না হয়)। (গ) تُؤَاخَذ (পাকড়াও না করা হয়)। (ঘ) تُجَازَى (প্রতিফল না দেওয়া হয়)। (অনুরূপ ফেঁসে না যায়, ধ্বংস না হয় ইত্যাদি) ইমাম ইবনে কাসীর বলেন, সবগুলোর অর্থ প্রায় একই। সার কথা হল, তাদেরকে এই কুরআনের মাধ্যমে নসীহত কর। এ রকম যেন না হয় যে, মানুষকে তার কৃতকর্মের কারণে ধ্বংসের হাতে সমর্পণ করে দেওয়া হয় অথবা লাঞ্ছনাই তার ভাগ্যে জুটে কিংবা তাকে পাকড়াও করে প্রতিশোধ গ্রহণ করা হয়।

[২] দুনিয়াতে সাধারণতঃ মানুষ তার কোন বন্ধুর সাহায্যে অথবা কারো সুপারিশের কারণে কিংবা টাকা-পয়সার বিনিময়ে মুক্তি পেয়ে যায়। কিন্তু আখেরাতে এই তিনটি মাধ্যমই কোন কাজে আসবে না। সেখানে কাফেরদের এমন কোন বন্ধু হবে না, যে তাকে আল্লাহর পাকড়াও থেকে বাঁচিয়ে নেবে, আর না এমন কোন সুপারিশকারী হবে, যে তাকে আল্লাহর আযাব থেকে নিষ্কৃতি দেবে, আর না কারো কাছে বিনিময় দেওয়ার মত কিছু থাকবে। আর থাকলেও তা তার নিকট থেকে গ্রহণই করা হবে না যে, তা দিয়ে সে বেঁচে যাবে। এই বিষয়টা কুরআন মাজীদের আরো বহু স্থানে বর্ণনা করা হয়েছে।

تعظيم تجربتك مع موقع Quran.com!
ابدأ جولتك الآن:

٠%