والذين كذبوا باياتنا صم وبكم في الظلمات من يشا الله يضلله ومن يشا يجعله على صراط مستقيم ٣٩
وَٱلَّذِينَ كَذَّبُوا۟ بِـَٔايَـٰتِنَا صُمٌّۭ وَبُكْمٌۭ فِى ٱلظُّلُمَـٰتِ ۗ مَن يَشَإِ ٱللَّهُ يُضْلِلْهُ وَمَن يَشَأْ يَجْعَلْهُ عَلَىٰ صِرَٰطٍۢ مُّسْتَقِيمٍۢ ٣٩
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
3

যারা আমার আয়াতকে মিথ্যা বলে, তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত বধির ও মূক। যাকে ইচ্ছা আল্লাহ বিপথগামী করেন এবং যাকে ইচ্ছা তিনি সরল পথে স্থাপন করেন। [১]

[১] আল্লাহর আয়াতসমূহকে মিথ্যাজ্ঞানকারীরা যেহেতু নিজেদের কান দিয়ে সত্য কথা শুনে না এবং নিজেদের জবান দিয়ে সত্য কথা বলে না, সেহেতু তারা হল ঐ রকমই, যে রকম হল বোবা ও বধির। এ ছাড়াও এরা কুফরী ও ভ্রষ্টতার অন্ধকারে নিমজ্জিত। তাই তাদের দৃষ্টিতে কোন এমন জিনিস পড়ে না, যাতে তাদের সংশোধন সাধিত হতে পারে। তাদের যাবতীয় বোধশক্তি লোপ পেয়ে গেছে। সেগুলো দিয়ে কোন অবস্থাতেই তারা উপকৃত হতে পারে না। অতঃপর বলেছেন, সমস্ত এখতিয়ার আল্লাহর হাতে। তিনি যাকে চান ভ্রষ্ট করেন এবং যাকে চান হিদায়াতের পথ ধরিয়ে দেন। তবে তাঁর এই ফায়সালা যে এমনিই কোন বিচার-বিবেচনা ছাড়া হয় তা নয়, বরং সম্পূর্ণ সুবিচারের দাবীসমূহের ভিত্তিতে তা হয়। পথভ্রষ্ট তাকেই করেন, যে ভ্রষ্টতায় ফাঁসতে চায় এবং তা থেকে বের হওয়ার না সে প্রচেষ্টা করে, আর না সে বের হওয়াকে পছন্দ করে। (আরো দেখুন, সূরা বাক্বারা ২:২৬নং আয়াতের টীকা)