اذ دخلوا على داوود ففزع منهم قالوا لا تخف خصمان بغى بعضنا على بعض فاحكم بيننا بالحق ولا تشطط واهدنا الى سواء الصراط ٢٢
إِذْ دَخَلُوا۟ عَلَىٰ دَاوُۥدَ فَفَزِعَ مِنْهُمْ ۖ قَالُوا۟ لَا تَخَفْ ۖ خَصْمَانِ بَغَىٰ بَعْضُنَا عَلَىٰ بَعْضٍۢ فَٱحْكُم بَيْنَنَا بِٱلْحَقِّ وَلَا تُشْطِطْ وَٱهْدِنَآ إِلَىٰ سَوَآءِ ٱلصِّرَٰطِ ٢٢
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
3

এবং দাউদের নিকট পৌঁছল তখন সে ভীত হয়ে পড়ল।[১] ওরা বলল, ‘ভীত হবেন না, আমরা বিবাদমান দুই ব্যক্তি; আমাদের একে অপরের উপর যুলুম (অত্যাচার) করেছে; অতএব আমাদের মধ্যে ন্যায় বিচার করুন; অবিচার করবেন না এবং আমাদেরকে সঠিক পথনির্দেশ করুন।[২]

[১] ভীতির কারণ সুস্পষ্ট। প্রথমতঃ তারা দরজা ছেড়ে পিছন দিকের প্রাচীর ডিঙিয়ে ভিতরে প্রবেশ করে। দ্বিতীয়তঃ তারা এত বড় দুষ্কর্ম সাধন করতে গিয়ে সম্মুখস্থ বাদশাকে পর্যন্ত কোন প্রকার ভয় করেনি। বাহ্যিক হেতু অনুসারে কোন ভয়াবহ জিনিস দেখে ভীত হয়ে পড়া মানুষের প্রকৃতিগত স্বভাব। এটা না নবুঅতের পরিপূর্ণতা ও তার মর্যাদার পরিপন্থী, আর না-ই তা তাওহীদের বিরোধী। তাওহীদের পরিপন্থী ভীতি হল গায়রুল্লাহর এমন ভীতি যা অহেতুক মনের মধ্যে সৃষ্টি হয়ে থাকে।

[২] প্রবেশকারীগণ এই বলে সান্ত্বনা দিল যে, আপনি ঘাবড়াবেন না, আমাদের মাঝে বিবাদ বেধেছে, তাই আমরা আপনার নিকট ফায়সালা নিতে এসেছি। আপনি ন্যায় বিচার করুন এবং সরল পথ প্রদর্শন করুন।