وقالوا لن تمسنا النار الا اياما معدودة قل اتخذتم عند الله عهدا فلن يخلف الله عهده ام تقولون على الله ما لا تعلمون ٨٠
وَقَالُوا۟ لَن تَمَسَّنَا ٱلنَّارُ إِلَّآ أَيَّامًۭا مَّعْدُودَةًۭ ۚ قُلْ أَتَّخَذْتُمْ عِندَ ٱللَّهِ عَهْدًۭا فَلَن يُخْلِفَ ٱللَّهُ عَهْدَهُۥٓ ۖ أَمْ تَقُولُونَ عَلَى ٱللَّهِ مَا لَا تَعْلَمُونَ ٨٠
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
3

আর তারা বলে, ‘গণা কয়েকটি দিন ছাড়া (দোযখের) আগুন কখনো আমাদেরকে স্পর্শ করবে না।’ (হে মুহাম্মাদ, তুমি) বল, ‘তোমরা কি আল্লাহর নিকট থেকে এমন কোন অঙ্গীকার[১] পেয়েছ যে, আল্লাহ সে অঙ্গীকার কখনো ভঙ্গ করবেন না? অথবা তোমরা আল্লাহ সম্বন্ধে এমন কথা বলছ, যা তোমরা জান না।’ [২]

[১] ইয়াহুদীরা বলত যে, দুনিয়ার বয়স হল সাত হাজার বছর। আর প্রত্যেক হাজার বছরের পরিবর্তে আমরা একদিন জাহান্নামে থাকব। অতএব এই হিসেবে আমরা কেবল সাত দিন জাহান্নামে থাকব। কেউ কেউ বলতো, আমরা কেবল চল্লিশ দিন বাছুরের পূজা করেছি, অতএব এই চল্লিশ দিন জাহান্নামে থাকব। মহান আল্লাহ বললেন, তোমরা কি আল্লাহর কাছ থেকে কোন অঙ্গীকার পেয়েছ? এটাও অস্বীকৃতিসূচক জিজ্ঞাসা। অর্থাৎ, এরা ভুল বলছে, আল্লাহর সাথে এই ধরনের কোন অঙ্গীকার তাদের নেই।

[২] অর্থাৎ, তোমাদের এই দাবী যে, আমরা জাহান্নামে গেলেও কেবল কিছু দিনের জন্য তা হবে, এটা তোমাদের নিজের পক্ষ থেকে মনগড়া কথা এবং এই ধরনের অনেক কথাবার্তা তোমরা আল্লাহর সাথে জুড়ে দিচ্ছ, যা তোমদের নিজেদেরই জানা নেই। এরপর মহান আল্লাহ তাঁর সেই মূলনীতির কথা উল্লেখ করছেন, যার ভিত্তিতে কিয়ামতের দিন তিনি ভাল ও মন্দজনদেরকে তাদের ভাল-মন্দের প্রতিদান ও প্রতিফল দেবেন।