حتى اذا اتوا على واد النمل قالت نملة يا ايها النمل ادخلوا مساكنكم لا يحطمنكم سليمان وجنوده وهم لا يشعرون ١٨
حَتَّىٰٓ إِذَآ أَتَوْا۟ عَلَىٰ وَادِ ٱلنَّمْلِ قَالَتْ نَمْلَةٌۭ يَـٰٓأَيُّهَا ٱلنَّمْلُ ٱدْخُلُوا۟ مَسَـٰكِنَكُمْ لَا يَحْطِمَنَّكُمْ سُلَيْمَـٰنُ وَجُنُودُهُۥ وَهُمْ لَا يَشْعُرُونَ ١٨
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
undefined
3

যখন ওরা পিপীলিকা অধ্যুষিত উপত্যকায় পৌঁছল, তখন এক পিপীলিকা বলল, ‘হে পিপীলিকাদল! তোমরা তোমাদের বাসায় প্রবেশ কর, নচেৎ সুলাইমান এবং তার বাহিনী তাদের অজ্ঞাতসারে তোমাদেরকে পদতলে পিষে ফেলবে।’ [১]

[১] এখান হতে জানা গেল যে, জীব-জন্তুরও এক বিশেষ বুঝশক্তি আছে, যা মানুষের থেকে অনেক কম ও ভিন্নতর। দ্বিতীয়তঃ সুলাইমান (আঃ) এত মহত্ত্ব ও মর্যাদাপূর্ণ হওয়া সত্ত্বেও গায়বের খবর জানতেন না। সেই জন্যই তো পিপীলিকার এই ভয় হল যে, তাঁদের অজান্তে আমরা যেন তাঁদের পদপিষ্ট না হয়ে পড়ি। তৃতীয়তঃ জীব-জন্তুরাও এই শুদ্ধ আকীদায় বিশ্বাসী যে, আল্লাহ ছাড়া আর কেউ গায়েব জানেন না। চতুর্থতঃ সুলাইমান (আঃ) পাখী ছাড়া অন্য জীবের ভাষাও বুঝতেন। এই জ্ঞান মহান আল্লাহ মু'জিযাস্বরূপ তাঁকে প্রদান করেছিলেন। যেমন জীনদের তাঁর অধীনস্থ করে দেওয়াও ছিল এক মু'জিযা।