فقال لهم رسول الله ناقة الله وسقياها ١٣
فَقَالَ لَهُمْ رَسُولُ ٱللَّهِ نَاقَةَ ٱللَّهِ وَسُقْيَـٰهَا ١٣
فَقَالَ
لَهُمْ
رَسُوْلُ
اللّٰهِ
نَاقَةَ
اللّٰهِ
وَسُقْیٰهَا
۟ؕ
3

তখন আল্লাহ্র রাসূল তাদেরকে বললেন, ‘আল্লাহ্র উষ্ট্রী ও তাকে পানি পান করানোর বিষয়ে সাবধান হও [১]।’

[১] কুরআন মজীদের অন্যান্য স্থানে এর বিস্তারিত বিবরণ দেয়া হয়েছে। বলা হয়েছে, সামূদ জাতির লোকেরা সালেহ আলাইহিস সালামকে বলে দিয়েছিল যে, যদি তুমি সত্যবাদী হও তাহলে কোন নিশানী (মু‘জিযা) পেশ করো। একথায় সালেহ আলাইহিস্ সালাম মু‘জিযা হিসেবে একটি উটনী তাদের সামনে হাযির করেন, তিনি বলেন: এটি আল্লাহ্র উটনী। যমীনের যেখানে ইচ্ছা সে চরে বেড়াবে। একদিন সে একা সমস্ত পানি পান করবে এবং অন্যদিন তোমরা সবাই ও তোমাদের পশুরা পানি পান করবে। যদি তোমরা তার গায়ে হাত লাগাও তাহলে মনে রেখো তোমাদের ওপর কঠিন আযাব বর্ষিত হবে। একথায় তারা কিছুদিন পর্যন্ত ভয় করতে থাকলো। তারপর তারা তাদের সবচেয়ে হতভাগা লোককে ডেকে একমত হলো এবং বলল , এই উটনীটিকে শেষ করে দাও। সে এই কাজের দায়িত্ব নিয়ে এগিয়ে এলো। [দেখুন: সূরা আল-আ‘রাফ ৭৩, আশ-শু‘আরা ১৫৪-১৫৬ এবং আল-ক্বামার ২৯]