ولا تنكحوا ما نكح اباوكم من النساء الا ما قد سلف انه كان فاحشة ومقتا وساء سبيلا ٢٢
وَلَا تَنكِحُوا۟ مَا نَكَحَ ءَابَآؤُكُم مِّنَ ٱلنِّسَآءِ إِلَّا مَا قَدْ سَلَفَ ۚ إِنَّهُۥ كَانَ فَـٰحِشَةًۭ وَمَقْتًۭا وَسَآءَ سَبِيلًا ٢٢
وَلَا
تَنْكِحُوْا
مَا
نَكَحَ
اٰبَآؤُكُمْ
مِّنَ
النِّسَآءِ
اِلَّا
مَا
قَدْ
سَلَفَ ؕ
اِنَّهٗ
كَانَ
فَاحِشَةً
وَّمَقْتًا ؕ
وَسَآءَ
سَبِیْلًا
۟۠

নারীদের মধ্যে যাদেরকে তোমাদের পিতৃপুরুষ বিবাহ করেছে, তোমরা তাদেরকে বিবাহ করো না,[১] অবশ্য যা অতীতে হয়ে গেছে (তা ধর্তব্য নয়)। নিশ্চয় তা অশ্লীল, ক্রোধজনক ও নিকৃষ্ট আচরণ।

[১] ইসলামের পূর্বে জাহেলী যুগে সৎ বেটা নিজের বাপের স্ত্রী (অর্থাৎ, সৎ মা)-কে বিবাহ করে নিত। এই কাজ থেকে বাধা দেওয়া হচ্ছে। কারণ, এটা বড়ই নির্লজ্জতার কাজ। [وَلا تَنْكِحُوا مَا نَكَحَ آبَاؤُكُمْ] আয়াতের সাধারণ অর্থ এমন মহিলার সাথেও বিবাহ নিষেধ ঘোষণা করছে, যাকে তার পিতা বিবাহ করেছে এবং সহবাসের পূর্বেই তালাক দিয়ে দিয়েছে। ইবনে আববাস (রাঃ) থেকেও এই উক্তিই বর্ণিত হয়েছে। উলামাগণের মতও এটাই। (তাফসীরে ত্বাবারী)