قالوا يا صالح قد كنت فينا مرجوا قبل هاذا اتنهانا ان نعبد ما يعبد اباونا واننا لفي شك مما تدعونا اليه مريب ٦٢
قَالُوا۟ يَـٰصَـٰلِحُ قَدْ كُنتَ فِينَا مَرْجُوًّۭا قَبْلَ هَـٰذَآ ۖ أَتَنْهَىٰنَآ أَن نَّعْبُدَ مَا يَعْبُدُ ءَابَآؤُنَا وَإِنَّنَا لَفِى شَكٍّۢ مِّمَّا تَدْعُونَآ إِلَيْهِ مُرِيبٍۢ ٦٢
قَالُوْا
یٰصٰلِحُ
قَدْ
كُنْتَ
فِیْنَا
مَرْجُوًّا
قَبْلَ
هٰذَاۤ
اَتَنْهٰىنَاۤ
اَنْ
نَّعْبُدَ
مَا
یَعْبُدُ
اٰبَآؤُنَا
وَاِنَّنَا
لَفِیْ
شَكٍّ
مِّمَّا
تَدْعُوْنَاۤ
اِلَیْهِ
مُرِیْبٍ
۟

তারা বলল, ‘হে সালেহ! তুমি তো ইতিপূর্বে আমাদের মধ্যে আশার পাত্র ছিলে, তুমি কি আমাদেরকে ঐ বস্তুর উপাসনা করতে নিষেধ করছ; যার উপাসনা আমাদের পিতৃপুরুষেরা করে এসেছে? আর যে ধর্মের দিকে তুমি আমাদেরকে আহবান করছ, বস্তুতঃ আমরা তো সে সম্বন্ধে গভীর সন্দেহ ও দ্বিধাদ্বন্দের মধ্যে রয়েছি।’[১]

[১] অর্থাৎ, যেহেতু নবীগণ আপন সম্প্রদায়ে স্বভাব-চরিত্র, আমানত ও দ্বীনের ব্যাপারে সর্বোত্তম হন, সেহেতু তাঁর নিকট থেকে সম্প্রদায়ের লোকেরা অনেক কল্যাণের আশাবাদী হয়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে সালেহ (আঃ)-এর সম্প্রদায় তাঁকে এই কথা বলেছিল। কিন্তু তওহীদের দাওয়াত দেওয়া মাত্র তাদের উক্ত আশাস্থল, তাদের চোখের কাঁটা হয়ে গেল এবং সালেহ (আঃ) তাদেরকে যে দ্বীনের দাওয়াত দিচ্ছিলেন, সেই দ্বীনের (তওহীদের) প্রতি সন্দেহ প্রকাশ করল।