يا بني ادم اما ياتينكم رسل منكم يقصون عليكم اياتي فمن اتقى واصلح فلا خوف عليهم ولا هم يحزنون ٣٥
يَـٰبَنِىٓ ءَادَمَ إِمَّا يَأْتِيَنَّكُمْ رُسُلٌۭ مِّنكُمْ يَقُصُّونَ عَلَيْكُمْ ءَايَـٰتِى ۙ فَمَنِ ٱتَّقَىٰ وَأَصْلَحَ فَلَا خَوْفٌ عَلَيْهِمْ وَلَا هُمْ يَحْزَنُونَ ٣٥
یٰبَنِیْۤ
اٰدَمَ
اِمَّا
یَاْتِیَنَّكُمْ
رُسُلٌ
مِّنْكُمْ
یَقُصُّوْنَ
عَلَیْكُمْ
اٰیٰتِیْ ۙ
فَمَنِ
اتَّقٰی
وَاَصْلَحَ
فَلَا
خَوْفٌ
عَلَیْهِمْ
وَلَا
هُمْ
یَحْزَنُوْنَ
۟

হে মানবজাতি! যখন তোমাদের মধ্য হতে কোন রসূল তোমাদের নিকট এসে আমার নিদর্শনসমূহ বিবৃত করে, তখন যারা সাবধান হবে এবং নিজেকে সংশোধন করবে, তাদের কোন ভয় থাকবে না এবং তারা দুঃখিতও হবে না। [১]

[১] এ আয়াতে সেই ঈমানদারদের সুন্দর পরিণামের কথা বর্ণনা করা হয়েছে, যাঁরা আল্লাহভীরুতা এবং নেক আমলের সাজে সজ্জিত হন। কুরআন ঈমানের সাথে সাথে অধিকাংশ স্থানে নেক আমলের কথা অবশ্যই উল্লেখ করেছে। যা থেকে প্রতীয়মান হয় যে, আল্লাহর নিকট সেই ঈমানই গ্রহণযোগ্য যার সাথে নেক আমলও থাকে।